Sunday , 31 July 2022 | [bangla_date]
  1. Development By Sahon Srabon
  2. অন্যান্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. চাকরির খবর
  6. জাতীয়
  7. তথ্য ও প্রযুক্তি
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. শোকাহত
  11. সারাদেশ

ভোলা চরফ্যাশন উপজেলা নীল কমল ইউনিয়নে পরকীয়া বাধা দেওয়ায় গোপনাঙ্গ টিপে হত্যার চেষ্টা।

বিশেষ প্রতিনিধি।। ভোলা চরফ্যাশন উপজেলা নীল কমল ইউনিয়ন চর যমুনা ৫ নং ওয়ার্ডের মৃত আবুল কাশেম পাটওয়ারীর ছেলে মোঃকামাল পাটওয়ারী (৪৫) কে গোপনাঙ্গ টিপে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে । ঘটনা টি ঘটে নীল কমল ইউনিয়নের কামাল পাটওয়ারীর বাড়ীতে গত ২৭ জুলাই রাত ১০.৩০ মিনিটের সময় ঘটনা টি সংগঠিত হয়েছে।কামাল পাটওয়ারী জানান তাহার ঘরের পার্শে চাচীর ঘরে বিভিন্ন সময় প্রতিপক্ষ লোকমান (৪০) আশা যাওয়া করে তাতে আমি বাধা দিলে আমাকে বিভিন্ন সময় হুমকি দিয়ে থাকে। কামাল পাটওয়ারী আরোও জানান গত ২৭ এপ্রিল রাত ১০. ৩০ মিনিটে আমার চাচীর ঘরের ভিতর থেকে পুকুর পার হয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আমার সামনে হাতে নাতে ধরা পরে , তখন আমি বাজার থেকে আশার পরে পুকুরে অজু করার উদ্দেশ্য পুকুরে যাই, তাতে প্রতিপক্ষ লোকমান আমার সামনে দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আমি তাকে হাতে নাতে ধরি,তিনি আরও বলেন আমাকে হত্যার উদ্দেশ্য আমার গোপনাঙ্গ টিপে ধরে, আমার ডাক চিৎকারে আমার স্ত্রী জাহানারা (৪০) চলে আশায় আমি প্রানে বেচে যাই, কামাল পাটওয়ারী বলেন আমাকে আমার স্ত্রী ও ইউপি সদস্য কাজল মিয়ায় মাধ্যমে চরফ্যাশন হসপিটালে ভর্তি করেন। কামাল পাটওয়ারীর স্ত্রী জানান এই ঘটনার একদিন পরে আমার স্বামীর মোবাইলে হুমকি দেয় প্রতিপক্ষ লোকমান আমাকে বলে আমার জোতা পুকুর পার থেকে যদি না এনে দেও তাহলে তোর স্বামী স্বামী কামাল পাটওয়ারী কে গলা কেটে হত্যা করে ফেলবো,স্যার আমাদের কে ঐ লোকমানের হাত থেকে রক্ষা করেন। ইউপি সদস্য কাজল মিয়া বলেন আমি যখন শুনেছি তখন আমার লোক দিয়ে কামাল পাটওয়ারী কে দুলার হাট বাজারে এনে থানায় একজন এএসআই কে দেখাইয়া চরফ্যাশন হসপিটালে পাঠিয়ে দিয়েছি, ইউপি সদস্য আরও জানান আমরা যখন দেখলাম তখন কামাল পাটওয়ারী দাত মুখ খিলানো ছিল, আসলে বিষয় টি দুঃখ জনক এর সঠিক বিচার হওয়া উচিত। নীল কমল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন হাওলাদার বলেন আমি যখন শুনেছি তখন আমি ঢাকায় ছিলাম কিন্তু শুনলাম কামাল পাটওয়ারী কে গোপনাঙ্গ টিপে হত্যার চেষ্টা করেছিল,আমি তাদের কে আইনি পরামর্শ দিয়েছি।দুলারহাট থানার অফিসার্স ইনচার্জ মুরাদ হোসেন বলেন ভাই আমি থানায় ছিলাম না সাক্ষী দেওয়ার জন্য ঢাকা গিয়ছি তারপর ও বিষয়টি জেনে আমি আইনগত ব্যবস্থা নেব।

শেয়ার করুন

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত