Friday , 9 September 2022 | [bangla_date]
  1. Development By Sahon Srabon
  2. অন্যান্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. চাকরির খবর
  6. জাতীয়
  7. তথ্য ও প্রযুক্তি
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. শোকাহত
  11. সারাদেশ

সাপাহারে মসজিদে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

মনিরুল ইসলাম: নওগাঁর সাপাহারে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে তিলনা বাদ উপরইল(চাকরাইল) জামে মসজিদে অতর্কিত হামলার প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকেল ৪টায় সাপাহার জিরো পয়েন্ট মুক্তমঞ্চের সামনে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশান সাপাহাার শাখার আয়োজনে কমিশনের সভাপতি জুলফিকার আলী সম্রাটের সভাপতিত্বে এলাকার মুসুল্লিরা ঘন্টাকাল ব্যাপি মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশগ্রহন করেন। এসময় মানবাধিকার কমিশান সাপাহাার শাখার নির্বাহী সভাপতি ফজলে রাব্বী,সহ সভাপতি আনোয়ার হোসেন,সাধারণ সম্পাদক নুরে জান্নাত ময়না,মসজিদ কমিটির সভাপতি ফরহাত হোসেন, সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য,ঝড় বাতাসে মসজিদের পাশে মেহগনি গাছের ডালের আঘাতে মসজিদের কার্নিশের ক্ষতি সাধন হয়েছে। এরই জের ধরে গত ৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার মসজিদ কমিটির সাথে বিবাদী সোহেল গং কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে হাতে থাকা কুড়ালের ডাট দিয়ে দেলোয়ার হোসেনকে আঘাত করে এবং মসজিদ সম্মুখভাগের মিনার ভাংচুর করে।
মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান বাদী হয়ে সাপাহার থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। মানববন্ধনে বক্তারা দোষীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী জানান।

শেয়ার করুন

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে ততদিন বাংলাদেশ আলোকিত হবে॥ লালমোহনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল

রাজধানীতে সমাবেশ ঘিরে সতর্ক পুলিশ।

দূর্গাপূজা উদযাপনে নবনির্বাচিত কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের বস্ত্র বিতরণ

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে গলাকাটা লাশ উদ্ধার

চা রপ্তানি বাড়াতে নানা পদক্ষেপ সরকারের

বরগুনায় পুকুরে মিললো ৯৫ টি ইলিশ

হালকা লাইসেন্স নিয়ে ভারী গাড়ি চালাতো ঘাতক বাস চালক মোহন

চরফ্যাশনে সূর্যবানু জোনাকিরা খুঁজে পেলো সপ্নের ঠিকানা, বদলে গেছে জীবন মান

ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয় অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচন ২ মে

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীর ভাঙন।কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় বন্যা-পরবর্তী ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে কয়েকটি গ্রামের আয়তন কমে আসছে। আড়াই মাসে নদীতে বিলীন হয়েছে ১২০ বিঘা ফসলি জমি, যাতায়াতের রাস্তা ও শতাধিক বসতভিটা। হুমকিতে রয়েছে তিন শতাধিক পরিবার। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চর গোরকমণ্ডল ও বড়ভিটা ইউনিয়নের পূর্ব ধনিরাম ও পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীতে বেশি ভাঙন দেখা দিয়েছে। ধরলার ভাঙনের তীব্রতা বাড়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বসতবাড়ি, যাতায়াতের রাস্তা ও ফসলি জমি বিলীন হচ্ছে। নিঃস্ব হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেকের বসতভিটা ভেঙে যাওয়ার তারা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। চর গোরকমণ্ডল গ্রামে ইতিমধ্যে বালারহাট-ফুলবাড়ী সড়কের প্রায় ৩০০ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে তিন শতাধিক পরিবার। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা স্থানীয়দের। পূর্ব ধনিরাম গ্রামের সিরাজুল ইসলাম, মতিয়ার, ছাইফুল, মজিবর রহমান ও মোস্তফা সরকার বলেন, ‘ধরলার ভাঙনে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছি। এক সপ্তাহে গ্রামের ছয়জনের বসতবাড়ি নদীতে চলে গেছে। আমাদের যাতায়াতের দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন জমির আইল দিয়ে উপজেলা সদরসহ হাটবাজারে যাতায়াত করতে হচ্ছে।’ পূর্ব ধনিরাম গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাছুমা আকতার বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদীতে ভেঙে গেলে আমরা কোথায় পড়াশোনা করব?’ পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামের নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার সাত বিঘা ফসলি জমি ছিল। তাতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতাম। ভাঙনে সব জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।’ এ প্রসঙ্গে নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী বলেন, চর গোরকমণ্ডল এলাকার ভাঙন রোধে স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশসহ কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) পাঠানো হয়েছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে পাউবো ২০০ জিও ব্যাগ দিয়েছে, যা দিয়ে ভাঙন রোধ করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে কুড়িগ্রামের পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ধরলা ও তিস্তা নদীর যেসব এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে, ওই সব এলাকা পরিদর্শন করে নদীভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ধরলার কিছু কিছু এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের কাজ চলমানও রয়েছে।