স্টাফ রিপোর্টারঃ ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল (এমপি) বলেন, আমার দেহে প্রাণ থাকা পর্যন্ত কোন বিপদগ্রস্থ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীকে ফেলে যাবো না। বিগত দিনে বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখানের হাজার হাজার মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি সৎ ভাবে রাজনীতি করি। তিনি আরো বলেন, আমি পাঁচ শতাধিক মানুষকে চাকরি দিয়েছি। কেউ বলতে পারবেনা এখানে কোন স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা ছিল। আমি অনেক অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। বুধবার ৬ জুলাই ২০২২ খ্রিস্টাব্দে সড়কপথে এমপি আলী আজম মুকুল তার নির্বাচনী এলাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলে ভেদুরিয়া ফেরিঘাট থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা রিসিভ করেন। পরে বাড়ি ফিরে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগের উদ্দেশ্যে বলেন, কোন ভাষায় আমি ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানাবো জানি না। আসার পথে আকাশের দিকে তাকিয়ে মহান আল্লাহপাক রাব্বুল আলামীনের কাছে বললাম, যে আমাকে এত বড় মর্যাদা দিয়েছেন, সেই সকাল থেকে ছাত্রলীগের ভাইয়েরা রাজপথ থেকে তারা আমাকে যে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা দেখিয়েছে, যেভাবে তারা আমাকে গ্রহণ করেছে আমি তাদের এ ভালোবাসার ঋণ কি করে শোধ করবো তা আমার জানা নেই। মানুষের ভালবাসার ঋণ কখনো শোধ করা যায়না। আমি চেষ্টা করব সব সময় আমার ছাত্রলীগের বন্ধুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে সুযোগ করে দিয়েছেন বলে আজ আমি আপনাদের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। ছাত্র লীগের উদ্দেশ্য এমপি আলী আজম মুকুল বলেন, শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি ছাত্র লীগের মূলনীতি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটি প্রগতিশীল সংগঠন। ছাত্রলীগের প্রত্যেক বন্ধুদের কাছে আমার অনুরোধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন ক্ষুদ্র কর্মী হয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। এসময় উপজেলা শাখা ছাত্র লীগের সভাপতি হাসান জান মুন্না, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান বাপ্পি, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি বাপ্পা, সাধারণ সম্পাদক নুরনবী, ভোলা টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ইসমাইল, সাধারণ সম্পাদক নাঈম, কলেজ শাখার সভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ, সাধারণ সম্পাদক শাকিলসহ আ’লীগের অঙ্গ সংগঠনের অন্যান্য শাখার সকল নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।