পলাশ চন্দ্র দাসঃ স্টাফ রিপোর্টার //
শ্রী শ্রী মৎ ১০৮ স্বামী দয়ানন্দ অবধূত গুরু মহারাজের অলৌকিক একটি ঘটনা আপনাদের সম্মুখে আজকে লিপিবদ্ধ করলাম। এই ঘটনাটি এখন পর্যন্ত প্রচার করা হয়নি আজ এই ঘটনাটি প্রথম প্রচার করা হচ্ছে। বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলায় কেদারপুর গ্রামে শ্রী শ্রী মৎ স্বামী দয়ানন্দ অবধূত ঠাকুরের একজন ভক্ত ছিল। তিনি জটিল একটি রোগে আক্রান্ত হয়ে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেলে হাসপাতালে জীবন মৃত্যুর সাথে লড়াই করেছেন। সেখান থেকে তাকে ফেরত দিয়ে দিয়েছে এই রুগি বাঁচবে না তার গুটি বসন্ত রোগ হয়েছে।
তার শরীর থেকে মাংসপিন্ড ক্ষয়ে পরছেন এমতাবস্থায় মৃত্যুর প্রহর গুণছেন। সেই রোগীর তাদেরই এক আত্মীয় বলেছেন গুঠিয়াতে শ্রী শ্রী ঠাকুর অবস্থান করছেন। এই রোগী তো বাজবেই না ঠাকুরকে একটু দেখিয়ে আনি। আগের দিনে মহাপুরুষেরা সাধারণত কোন বাড়িতে যেত না। শ্রী মৎ স্বামী দয়ানন্দ অবধূত ঠাকুর কে অনেক অনুরোধ বিনয় করার পরে অবধুত ঠাকুর সেখানে যেতে রাজি হয়েছেন। শ্রী মৎ দয়ানন্দ অবধূত ঠাকুরের কথা মোতাবেক সেখানে উপস্থিত হয়েছেন, উপস্থিত হবার পরে দয়ানন্দ অবধূত ঠাকুর বলেছেন এই রোগীকে কলাপাতা দিয়ে ঢেকে ঠাকুরের ঘরের ভিতর শুয়ে রাখতে। শ্রী শ্রী ঠাকুর ঘরের ভিতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে পূজা করে সেই রোগীর গায়ে যখন কমন্ডলু জল ছিটিয়ে দিয়েছে। তখন সেই রোগী উঠে বসলেন এবং ধীরে ধীরে সুস্থ হয়েছেন। মৃতপ্রায় ব্যক্তিকে একজন সাক্ষাৎ মহাপুরুষই পারে বাঁচিয়ে তুলতে। পরবর্তীতে সেই রোগী শ্রী শ্রী ঠাকুর এর কাছেই দিক্ষা নিয়েছেন। শ্রী মৎ দয়ানন্দ অবধূত ঠাকুরের অলৌকিক ঘটনাটি সকলকে প্রচার করার জন্য অনুরোধ করছি।
সেজন্য আপনাকে লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার করে সকলকে দেখার সুযোগ করে দিন।
( জয় গুরু””””জয়গুরু)
গুরু ব্রহ্মা গুরু শ্যাম
গুরু শিব গুরু রাম