শোরাফ উদ্দিন, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি :
লক্ষ্মীপুরে জমি লিখে না দেওয়ায় আলী এরশাদ (১১০) নামে এক বৃদ্ধকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে কমলনগর থানায় ছেলে নুরনবী ও তার স্ত্রী মায়া বেগমের বিচার চাইতে আসেন ওই বৃদ্ধ। এসময় সাংবাদিকদের কাছে নুরনবী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন তিনি।
আলী এরশাদ উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরকাদিরা গ্রামের চৌকিদার বাড়ির বাসিন্দা। তিনি পেশায় কৃষক ছিলেন।
আলী এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তার ৫ ছেলে ও দুই মেয়ে৷ কিছু সম্পত্তি তাদের ভাগ বাটোয়ারা করে দেওয়া হয়েছে। নুরনবী তার ভাগের জমি বিক্রি করে দেয়। কয়েকবছর ধরে তিনি আবারো জমি দাবি করে। জমি না দেওয়ায় ৪-৫ বার বৃদ্ধ বাবাকে নুরনবী মারধর করে। সম্প্রতি তিনি মারধরের ঘটনায় লক্ষ্মীপুর আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার বিষয়ে জানতে পেরে নুরনবী তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। বুধবার সন্ধ্যায় নুরনবী ফের জমির জন্য তার সঙ্গে ঝগড়া করে। একপর্যায়ে নুরনবী ও তার স্ত্রীকে মায়া তাকে মারধর করে। একপর্যায়ে তার (এরশাদ) গায়ে থাকা পাঞ্জাবি ও গেঞ্জিও ছিঁড়ে ফেলে তারা।
এসময় আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে। পরে এরশাদ তার নাতি কামাল উদ্দিনকে নিয়ে ছেলের বিচার চাইতে কমলনগর থানায় আসে।
বৃদ্ধ আলী এরশাদের নাতি কামাল উদ্দিন বলেন, নুরনবী ও মায়া আমার নানাকে কিলঘুষি মেরে আহত করেছে। লাঠি ছাড়া আমার নানা দাঁড়াতে পারে না। উপুর্যুপরি কয়েকটি কিল-ঘুষি মারতে দেখে আমি ও আমার অন্য এক মামা নানাকে তাদের হাত থেকে রক্ষা করি।
কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, ভূক্তভোগী থানায় এসেছে। পুলিশের এক এসআইকে ঘটনাস্থল পাঠিয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শোরাফ উদ্দিন, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি :
লক্ষ্মীপুরে জমি লিখে না দেওয়ায় আলী এরশাদ (১১০) নামে এক বৃদ্ধকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে কমলনগর থানায় ছেলে নুরনবী ও তার স্ত্রী মায়া বেগমের বিচার চাইতে আসেন ওই বৃদ্ধ। এসময় সাংবাদিকদের কাছে নুরনবী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন তিনি।
আলী এরশাদ উপজেলার চরকাদিরা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চরকাদিরা গ্রামের চৌকিদার বাড়ির বাসিন্দা। তিনি পেশায় কৃষক ছিলেন।
আলী এরশাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তার ৫ ছেলে ও দুই মেয়ে৷ কিছু সম্পত্তি তাদের ভাগ বাটোয়ারা করে দেওয়া হয়েছে। নুরনবী তার ভাগের জমি বিক্রি করে দেয়। কয়েকবছর ধরে তিনি আবারো জমি দাবি করে। জমি না দেওয়ায় ৪-৫ বার বৃদ্ধ বাবাকে নুরনবী মারধর করে। সম্প্রতি তিনি মারধরের ঘটনায় লক্ষ্মীপুর আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার বিষয়ে জানতে পেরে নুরনবী তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। বুধবার সন্ধ্যায় নুরনবী ফের জমির জন্য তার সঙ্গে ঝগড়া করে। একপর্যায়ে নুরনবী ও তার স্ত্রীকে মায়া তাকে মারধর করে। একপর্যায়ে তার (এরশাদ) গায়ে থাকা পাঞ্জাবি ও গেঞ্জিও ছিঁড়ে ফেলে তারা।
এসময় আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে। পরে এরশাদ তার নাতি কামাল উদ্দিনকে নিয়ে ছেলের বিচার চাইতে কমলনগর থানায় আসে।
বৃদ্ধ আলী এরশাদের নাতি কামাল উদ্দিন বলেন, নুরনবী ও মায়া আমার নানাকে কিলঘুষি মেরে আহত করেছে। লাঠি ছাড়া আমার নানা দাঁড়াতে পারে না। উপুর্যুপরি কয়েকটি কিল-ঘুষি মারতে দেখে আমি ও আমার অন্য এক মামা নানাকে তাদের হাত থেকে রক্ষা করি।
কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, ভূক্তভোগী থানায় এসেছে। পুলিশের এক এসআইকে ঘটনাস্থল পাঠিয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।