Saturday , 9 September 2023 | [bangla_date]
  1. Development By Sahon Srabon
  2. অন্যান্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. চাকরির খবর
  6. জাতীয়
  7. তথ্য ও প্রযুক্তি
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. শোকাহত
  11. সারাদেশ

আগে কোন সরকারের সময় কোন কাজ হয়নি: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও বরিশাল সদর আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ ফারুক এমপি বলেছেন, বাংলাদেশ হলো নদীমাতৃক দেশ, একদিকে নদী ভাঙছে আরেকদিকে গড়ছে।

আগে কোনো সরকারের সময় কোনো কাজ হয়নি। তখন কেউ কাজ করতে পারতো না। এই সরকারের সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমারে মন্ত্রী বানানোর পর আমি রোজ ঘুইররা বেড়াই। তাওতো কিছু কাজ হইতেছে।

যে হারে নদী ভাঙতেছে, সে হারে আমরা রক্ষা করতে পারিনি, তবে আমরা চেষ্টা করতেছি। শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বরিশাল সদর উপজেলার সায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার নদীভাঙন কবলিত স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এই যে জুম্মার নামাজ পড়ে আমি কিন্তু ঘুমাইনি, বিশ্রাম নেইনি। নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শনে বেরিয়েছি। যেসব এলাকায় ভাঙন আছে সেগুলো দেখতে আসছি। ভাঙন কবলিত এলাকা শিগগিরই ঠিক করে দেওয়া হবে। এর আগে ২৫ বছর এমপি থেকেও কোনো কাজ হইছে? আমি এলাকায় এলাকায় ঘুরে ঘুরে কাজ করি। আপনাদের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করার চেষ্টা করি।

তিনি বলেন, বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় নদীভাঙন হচ্ছে। আজকে আমি সায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের রামকাঠি, কামারপাড়া, চুড়ামনসহ বেশকিছু ভাঙন কবলিত এলাকা দেখেছি। এই এলাকাগুলো নদীভাঙন কবলিত এলাকা। আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে পরিদর্শন করেছি। ভাঙন কবলিত এলাকা দেখে যেখানে যেখানে কাজ করতে হবে তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দিয়েছি, সেভাবে কাজ হবে।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আপনারা যদি আপনাদের এলাকা রক্ষা করতে চান তাহলে যে আপনাদের জন্য কাজ করে আগামী নির্বাচনে তারে ভোট দিবেন। যে যে দলই করুক, আপনারা আপনাদের এলাকা, আপনাদের ঘরবাড়ি রক্ষায় যে কাজ করে তাকে ভোট দেবেন।

ভোট দেওয়ার সময় এইসব কথাগুলো আপনারা মনে রাইখেন, নৌকা মার্কা ছাড়া কোনো বিকল্প নাই। নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিব হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান প্রমূখ।

শেয়ার করুন

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

সুরক্ষা আইন না থাকায় অহরহ সাংবাদিক নির্যাতন থামছেইনা: ডেমরায় সাংবাদিক সমাবেশে নেতৃবৃন্দ

চরফ্যাশনে এ কেমন শত্রুতা খাদ্যে বিষ মিশিয়ে পশু হত্যার অভিযোগ

কিশোরগঞ্জের স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ছাত্রীকে জোরপূর্বক তুলে নেওয়ার অভিযোগ

ছাতকে শান্তিপুর্ণভাবে শারদীয় দুর্গোৎসব পালনের লক্ষে মতবিনিময় সভা।

ডিজিটাল মার্কেটিং সেবা নিয়ে “দি নিউরো ডিজিটালের” যাত্রা শুরু

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীর ভাঙন।কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় বন্যা-পরবর্তী ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে কয়েকটি গ্রামের আয়তন কমে আসছে। আড়াই মাসে নদীতে বিলীন হয়েছে ১২০ বিঘা ফসলি জমি, যাতায়াতের রাস্তা ও শতাধিক বসতভিটা। হুমকিতে রয়েছে তিন শতাধিক পরিবার। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চর গোরকমণ্ডল ও বড়ভিটা ইউনিয়নের পূর্ব ধনিরাম ও পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীতে বেশি ভাঙন দেখা দিয়েছে। ধরলার ভাঙনের তীব্রতা বাড়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বসতবাড়ি, যাতায়াতের রাস্তা ও ফসলি জমি বিলীন হচ্ছে। নিঃস্ব হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেকের বসতভিটা ভেঙে যাওয়ার তারা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। চর গোরকমণ্ডল গ্রামে ইতিমধ্যে বালারহাট-ফুলবাড়ী সড়কের প্রায় ৩০০ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে তিন শতাধিক পরিবার। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা স্থানীয়দের। পূর্ব ধনিরাম গ্রামের সিরাজুল ইসলাম, মতিয়ার, ছাইফুল, মজিবর রহমান ও মোস্তফা সরকার বলেন, ‘ধরলার ভাঙনে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছি। এক সপ্তাহে গ্রামের ছয়জনের বসতবাড়ি নদীতে চলে গেছে। আমাদের যাতায়াতের দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন জমির আইল দিয়ে উপজেলা সদরসহ হাটবাজারে যাতায়াত করতে হচ্ছে।’ পূর্ব ধনিরাম গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাছুমা আকতার বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদীতে ভেঙে গেলে আমরা কোথায় পড়াশোনা করব?’ পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামের নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার সাত বিঘা ফসলি জমি ছিল। তাতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতাম। ভাঙনে সব জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।’ এ প্রসঙ্গে নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী বলেন, চর গোরকমণ্ডল এলাকার ভাঙন রোধে স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশসহ কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) পাঠানো হয়েছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে পাউবো ২০০ জিও ব্যাগ দিয়েছে, যা দিয়ে ভাঙন রোধ করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে কুড়িগ্রামের পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ধরলা ও তিস্তা নদীর যেসব এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে, ওই সব এলাকা পরিদর্শন করে নদীভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ধরলার কিছু কিছু এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের কাজ চলমানও রয়েছে।

ঝালকাঠিতে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে ৮৫ হাজার ৫৪৮ শিশুকে

সাহেবের হাটে ফের চায়ের দোকান চুরি, মামলা দায়ের, আটক-

বরিশাল চরকাউয়ার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী রাজু গাঁজা সহ আটক।

জাতীয় পার্টির উপজেলা দিবসে মাদারীপুরে র‌্যালী ও আলোচনা সভা