Sunday , 25 September 2022 | [bangla_date]
  1. Development By Sahon Srabon
  2. অন্যান্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. চাকরির খবর
  6. জাতীয়
  7. তথ্য ও প্রযুক্তি
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. শোকাহত
  11. সারাদেশ

নলছিটিতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫০টি গাছের চারা কর্তন

নিজস্ব প্রতিবেদক :

নলছিটিতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫০টি গাছ কর্তনের অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে কে বা কাহারা উপজেলার পৌর এলাকার ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ জাহাঙ্গীরের হাওলাদারের বসতবাড়ীর বাগানের গাছগুলো কেটে ফেলে রাখে।

এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীর হাওলাদার বলেন, আমাদের সাথে আমার প্রতিবেশীদের দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে এ নিয়ে তাদের সাথে আদালতে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। কয়েকদিন আগে বিরোধীয় জমিতে ঘর নির্মানে আমরা বাধা প্রদান করি। তারাই প্রতিহিংসার কারনে আমার জমির গাছগুলো রাতের আধাঁরে কর্তন করেছে।

  • সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৫০টি গাছের কাটা অংশ পড়ে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ ব্যাপারে সন্দেহবাজনদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
শেয়ার করুন

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

গলাচিপায় ১৪থশ চাষীদের বিনা মূল্যে আমন ধানের বীজ ও সার বিতরণের শুভ উদ্ধোধন।

চা রপ্তানি বাড়াতে নানা পদক্ষেপ সরকারের

সাংবাদিক নোমানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বরিশালে মানববন্ধন

বরিশালে কলেজের প্রবেশ পথে ময়লার ভাগাড়, স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে শিক্ষার্থীরা

অর্থের অভাবে কষ্টে আছে পলাশপুর এতিমখানার কোরআনের পাখিরা

বরিশাল ও ঢাকা মহাসড়কের গৌরনদীতে বাস মুখোমুখি সংঘর্ষ-আহত ৩০

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীর ভাঙন।কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় বন্যা-পরবর্তী ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে কয়েকটি গ্রামের আয়তন কমে আসছে। আড়াই মাসে নদীতে বিলীন হয়েছে ১২০ বিঘা ফসলি জমি, যাতায়াতের রাস্তা ও শতাধিক বসতভিটা। হুমকিতে রয়েছে তিন শতাধিক পরিবার। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চর গোরকমণ্ডল ও বড়ভিটা ইউনিয়নের পূর্ব ধনিরাম ও পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীতে বেশি ভাঙন দেখা দিয়েছে। ধরলার ভাঙনের তীব্রতা বাড়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বসতবাড়ি, যাতায়াতের রাস্তা ও ফসলি জমি বিলীন হচ্ছে। নিঃস্ব হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেকের বসতভিটা ভেঙে যাওয়ার তারা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। চর গোরকমণ্ডল গ্রামে ইতিমধ্যে বালারহাট-ফুলবাড়ী সড়কের প্রায় ৩০০ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে তিন শতাধিক পরিবার। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা স্থানীয়দের। পূর্ব ধনিরাম গ্রামের সিরাজুল ইসলাম, মতিয়ার, ছাইফুল, মজিবর রহমান ও মোস্তফা সরকার বলেন, ‘ধরলার ভাঙনে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছি। এক সপ্তাহে গ্রামের ছয়জনের বসতবাড়ি নদীতে চলে গেছে। আমাদের যাতায়াতের দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন জমির আইল দিয়ে উপজেলা সদরসহ হাটবাজারে যাতায়াত করতে হচ্ছে।’ পূর্ব ধনিরাম গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাছুমা আকতার বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদীতে ভেঙে গেলে আমরা কোথায় পড়াশোনা করব?’ পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামের নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার সাত বিঘা ফসলি জমি ছিল। তাতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতাম। ভাঙনে সব জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।’ এ প্রসঙ্গে নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী বলেন, চর গোরকমণ্ডল এলাকার ভাঙন রোধে স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশসহ কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) পাঠানো হয়েছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে পাউবো ২০০ জিও ব্যাগ দিয়েছে, যা দিয়ে ভাঙন রোধ করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে কুড়িগ্রামের পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ধরলা ও তিস্তা নদীর যেসব এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে, ওই সব এলাকা পরিদর্শন করে নদীভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ধরলার কিছু কিছু এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের কাজ চলমানও রয়েছে।

আদালতের অনুমতি নিয়ে বিদেশ যেতে পারবেন খালেদা জিয়া:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আজ সাহসী সংবাদিক এবায়দুল হক খান তুহিনের জন্মদিন।

অভিশাপ