Monday , 29 August 2022 | [bangla_date]
  1. Development By Sahon Srabon
  2. অন্যান্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. চাকরির খবর
  6. জাতীয়
  7. তথ্য ও প্রযুক্তি
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. শোকাহত
  11. সারাদেশ

নগরীতে ১৬০০ টাকা না দেওয়ায়,আড়ৎদার ছাত্র নেতা সুজনের হাতে বৃদ্ধ খুন!

নিজস্ব প্রতিবেদক <<>>বরিশালে পাওনা টাকা না দেওয়ায় আড়ৎদারের হাতে রসুলপুর এলাকার এক বৃদ্ধ খুন হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা, শাহ আলম (৪০) বরিশাল নগরীর রসূলপুর এলাকার বাসিন্দা । তিনি নগরীর পোর্ট রোডে, বালুর ঘাট, ফলের আড়ত সুজন বাণিজ্য ভান্ডারে কাজ করতেন। পরে সিএনজিচালিত থ্রি হুইলার চালানো শুরু করেন। শাহ আলমের শুভ বলেন, ‘শাহ আলম ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সুজন খানের আড়তে কাজ করতেন। সুজন খান ১৬ শ টাকা পেতেন শাহ আলমের কাছে। রোববার রাত ১১টার দিকে শাহ আলম থ্রি হুইলার নিয়ে রসূলপুর ফিরছিলেন। পথে সুজন খান লোকজন নিয়ে শাহ আলমকে ধরে পোর্ট রোডে, বালুর ঘাট, নিজের আড়তে নিয়ে যান।গত(২৮ আগষ্ট) রবিবার রাত আনুমানিক ১১টার সময় লঞ্চঘাট সংলগ্ন বালুর ঘাটে (মেসার্স সুজন বানিজ্য ভান্ডারে)। এসময় পরিচালক সুজন, শাহ আলম এর কাছে পাওনা টাকা চায় । এসময় শাহ আলম কিছুদিন সময় চাওয়ায় তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে, তার অফিস কক্ষে আটকিয়ে সুজন, সজল, খোকন, মিলন সহ৬/৭ জন মিলে শাহ আলমকে সেখানে তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়। এক পর্যায়ে পাওনা টাকা না পেয়ে শাহ আলমের থ্রি হুইলারটি রেখে তাকে রিকশায় তুলে পাঠিয়ে দেন ছাত্রদল নেতা সুজন। কিন্তু যাওয়ার পথে রাস্তায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’ এ বিষয়ে জানতে ছাত্রদল নেতা সুজন খানের মোবাইলে ফোন করা হ‌লে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক লোকমান হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রথমে শুনেছিলাম রাত ৩টার দিকে রিকশায় বাসায় যাওয়ার পথে রসূলপুর ব্রিজে অসুস্থ হয়ে পড়েন শাহ আলম। রিকশা চালক তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে স্বজনদের কাছ থেকে জানতে পারি, মারধরে শাহ আলমের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের ছেলে শান্ত প্রতিবেদকে জানান, যদি পুলিশ প্রশাসন ঘটনা স্থলে গিয়ে সিসি ক্যামেরা ফুটেজে বিষয় নিশ্চিত হতে পারবে এখানে কি হয়েছিল। তিনি আরো বলেন আমার বাবাকে যারা নির্মমভাবে পিটিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। এ বিষয় বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক লোকমান হোসেন আরও বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

চরকাউয়া ইউনিয়নে গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা করার অভিযোগ।

জামায়াতে পুরো জুমার নামাজ না পেলে কি করবেন?

ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৪

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীর ভাঙন।কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় বন্যা-পরবর্তী ধরলা নদীর তীব্র ভাঙনে কয়েকটি গ্রামের আয়তন কমে আসছে। আড়াই মাসে নদীতে বিলীন হয়েছে ১২০ বিঘা ফসলি জমি, যাতায়াতের রাস্তা ও শতাধিক বসতভিটা। হুমকিতে রয়েছে তিন শতাধিক পরিবার। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চর গোরকমণ্ডল ও বড়ভিটা ইউনিয়নের পূর্ব ধনিরাম ও পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামে ধরলা নদীতে বেশি ভাঙন দেখা দিয়েছে। ধরলার ভাঙনের তীব্রতা বাড়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বসতবাড়ি, যাতায়াতের রাস্তা ও ফসলি জমি বিলীন হচ্ছে। নিঃস্ব হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেকের বসতভিটা ভেঙে যাওয়ার তারা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। চর গোরকমণ্ডল গ্রামে ইতিমধ্যে বালারহাট-ফুলবাড়ী সড়কের প্রায় ৩০০ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে তিন শতাধিক পরিবার। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা স্থানীয়দের। পূর্ব ধনিরাম গ্রামের সিরাজুল ইসলাম, মতিয়ার, ছাইফুল, মজিবর রহমান ও মোস্তফা সরকার বলেন, ‘ধরলার ভাঙনে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছি। এক সপ্তাহে গ্রামের ছয়জনের বসতবাড়ি নদীতে চলে গেছে। আমাদের যাতায়াতের দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন জমির আইল দিয়ে উপজেলা সদরসহ হাটবাজারে যাতায়াত করতে হচ্ছে।’ পূর্ব ধনিরাম গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাছুমা আকতার বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদীতে ভেঙে গেলে আমরা কোথায় পড়াশোনা করব?’ পশ্চিম ধনিরাম গ্ৰামের নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার সাত বিঘা ফসলি জমি ছিল। তাতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতাম। ভাঙনে সব জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।’ এ প্রসঙ্গে নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী বলেন, চর গোরকমণ্ডল এলাকার ভাঙন রোধে স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশসহ কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) পাঠানো হয়েছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে পাউবো ২০০ জিও ব্যাগ দিয়েছে, যা দিয়ে ভাঙন রোধ করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে কুড়িগ্রামের পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ধরলা ও তিস্তা নদীর যেসব এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে, ওই সব এলাকা পরিদর্শন করে নদীভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ধরলার কিছু কিছু এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের কাজ চলমানও রয়েছে।

নগরীর খদলেদাবাদ কলোনী থেকে গাঁজা সহ যুবক আটক।

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ জেলায় বর্জ্যসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস।

ভারত সফরে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসতে যাচ্ছে মোদি -হাসিনা

ফল খেয়ে সপরিবারে অসুস্থ পরীমনি ।

বন্ধুর মাথায় ডিম ভেঙে জন্মদিন পালন, আটক ৬

গলাচিপা পৌরসভার অর্থ্যায়নে ফিটনেস জিম উদ্বোধন