।। বিশেষপ্রতিনিধি।। ভোলা চরফ্যাশন উপজেলাধীন নীল কমল ইউনিয়নে চায়ের দোকানে খবর চাওয়াকে কেন্দ্র করে, কথার কাটাকাটিতে দু গুপে মারামারি হয়। এতে গুরুতর আহত হয় নীলকমল ৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মোঃ ইউনুস দালালের ছেলে আলাউদ্দিন তিনি জানান আমার ছেলে মোঃ আলাউদ্দীন (২৬) ও পার্শ্ববর্তী শাকিল (২৫) কে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেন প্রতিপক্ষ একই এলাকার জয়নাল দুলুর ছেলে বর্তমান বিএনপির নীল কমল ৭ নং ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি জাহাঙ্গীর সহ অনেকে এই ঘটনা টি ঘটে নীলকমল ৭ নং ওয়ার্ডের চর জমুনা, দুলার হাট থানাধীন ঘোসেরহাট বাজারে ঘটনাটি সংগঠিত হয়েছে তখন রাত ৯.৩০ মিনিট, আমার ছেলে ও প্রতিপক্ষরা একই দোকানে টিভি দেখে তাতে খবর চাওয়া কে কেন্দ্র করে, প্রতিপক্ষ, বর্তমান বিএনপির নীল কমল ৭ নং ওয়ার্ডের সভাপতি জাহাঙ্গীর (৬০) পিতা,জয়নাল দুলু,তামবির,শাকিল, নাইম,এরা অতর্কিত ভাবে আমার ছেলে ও পার্শবর্তী মোঃ শাকিলের উপর এ হামলা করে।তাতে আমার ছেলের মাথায় ১৯ টি সিলাই লাগে। তিনি আরও বলেন আমার ছেলের মাথা থেকে রক্ত ঝরতে দেখে পার্শ্ববর্তী শাকিল আশায় তার উপর ও চাপাতি দিয়ে সিনায় কোপ দেয় তাতে শাকিল ও আহত হয়।ইউনুস দালাল আরও বলেন প্রতিপক্ষরা বিএনপি জামাত শিবিরের আমলে ও আমার উপর অনেক বার হামলা ও মারধর করে। আহতের মা জানান আমার ছেলের উপর যারা হামলা করেছে আমি এর বিচার চাই মাননীয় এমপি মহোদয়ের কাছে, কি দোস করে ছিল আমার ছেলে ও পার্শ্ববর্তী শাকিল এই দুইজন কে হত্যার উদ্দেশ্য এ হামলা চালায়।আহত আলাউদ্দিন জানায় আমি ইউপি নির্বাচনের সময় বর্তমান চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন হাওলাদারের নির্বাচন করেছি, আমার প্রতিপক্ষরা সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন লিখনের নির্বাচন করে। এজন্য সুযোগ পেয়ে ওরা আমাকে ও আমার পার্শ্ববর্তী শাকিল কে ও মারধর করে। নীল কমল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন হাওলাদার বলেন বিষয়টি আমি শুনেছি আমি তাদেরকে বলেছি থানায় দেখিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয় আগে সুস্থ হও পরে বিষয় টি যেনে শুনে সঠিক বিচার করা হবে। প্রতিপক্ষের মোবাইল বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য নেওয়া যায় নি।দুলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোরাদ হোসেন জানান বিষয় টি আমি শুনেছি আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে আমি ব্যাবস্হা নেব।